বাবা, বোন পাইলট। বিমান নিয়ে স্বপ্ন দেখেই বেড়ে ওঠা। মনের অজান্তেই ভালোবাসা জন্মে উড়োজাহাজের ড্রাইভিং সিটের প্রতি। যুক্তরাজ্য-বেলজিয়ামের দ্বৈত নাগরিক ম্যাক রুথারফর্ড ছোটবেলায়ই সাধনা শুরু করেন, বাবার মতো পাইলট হতে হবে। তার ইচ্ছাশক্তির প্রতিফলন ঘটে বয়স সাত হতেই। বাবার পাশে বসে বিমান উড়িয়ে বনে যায় বিশ্বের সবচেয়ে খুদে চালক।
তবে স্বীকৃতি পেতে তাকে অপেক্ষা করতে হয় পনেরো বছর বয়স পর্যন্ত, অর্জন করে বিশ্বের সবচেয়ে কম বয়সী পাইলটের খ্যাতি। বয়স বাড়া সঙ্গে সঙ্গে বড় হয়েছে স্বপ্নও। এবার সে তার জ্যেষ্ঠ বোনের পথে হাঁটছে।
তার বোন ১৯ বছরেই সবচেয়ে কম বয়সী নারী পাইলট হিসেবে বিশ্ব ভ্রমণের স্বীকৃতি পান। বোনের মতো খ্যাতি পেতে রুথারফর্ড ১৬তেই ভাঙতে চায় সবচেয়ে কম বয়সী কিশোর ট্রাভিস লুডলোর বিশ্বভ্রমণের গিনেস রেকর্ড। ইংরেজ বৈমানিক লুডলো ২০২১ সালে আঠারো বছর বয়সে এই স্বীকৃতি পান।
তাকে টপকে পুরো পৃথিবী প্রদক্ষিণ করে গিনেসে নাম লেখাতে নিজের দুই আসনের একটি বিমান নিয়ে গত মার্চে বুলগেরিয়ার একটি বিমানবন্দর থেকে বেরিয়ে পড়েছে রুথারফর্ড। বর্তমানে আছে কেনিয়ায়। বিভিন্ন দেশ ঘুরে ইউরোপে যাত্রা শেষ করবে এই খুদে বৈমানিক।
-B