ঢাকাঃ মেঘালয় বিশ্বের সব চেয়ে বর্ষা প্রবন এলাকা। মেঘালয় ট্যুরিজম পূর্ব খাসিয়া পর্বতমালাকে কেন্দ্র করে সীমান্তবর্তী বাংলাদেশকে নিয়ে পর্যটন একটি উন্নয়নের কথা ভাবছে। মেঘালয় ট্যুরিজম ও পি এইচ ডি সি সি আই ওয়েবিনার-এ এ কথা আলোচনা করেন।
বিনোদ জোটশি, প্রাক্তন ইউনিয়ন পর্যটন সচিব বলেন "বর্ডার ট্যুরিজমের অপার সম্ভাবনা রয়েছে যদি যথার্থ ভাবে প্রচারণা ও বাজারজাত করা যায়। এটি বর্ডার অতিক্রম না করেও অপর দেশ দেখার আনন্দ পাওয়া যাবে"। "দেখো আপনা আউর পড়শি দেশ" প্রচনার মাধ্যমে সেমি -ইন্টারন্যাশনাল ট্রাভেল প্রোমোটে করা যাবে। চেরাপুঞ্জী পৃথিবীর সব চেয়ে বৃষ্টি প্রবন স্থান ফলে এ এলাকা ঘেরে বর্ষা পর্যটন করা যেতে পারে, যা স্থানীয় অর্থনীতিতে সাহায্য করবে। উত্সবের উপরে গুতুত্ব দিতে হবে এবং নাগাল্যান্ডের হর্নবিল উত্সবের সাথে মিলিয়ে তা করা প্রয়োজন।
মেঘালয় ট্যুরিজম বর্তমানে স্থানীয় অধিবাসীদের ইকো ট্যুরিজম ওপরে জোর দিচ্ছে এবং স্থানীয়দের হোম স্টে উন্নয়নে কাজ করছে। শিগ্গিরি একটি ইকো রিসোর্ট সঙডংয়ে নির্মিত হবে।
মেঘালয় সরকারের ট্যুরিজম পরিচালক সিরিল ভি.ডি. ডিইংডো বলেন, বিগত কয়েক বছরে মেঘালয় পর্যটক সংখ্যা বেড়েছে যার একটা বোরো অংশ বাংলাদেশ থেকে। ২০১৯ সালে মেঘালয়ের মুখ্য মন্ত্রী কনরাড কে সাংমা বাংলাদেশে এক প্রতিনিধি দল নিয়ে আসেন এবং সেখানে বাংলাদেশ ও মেঘালয়ের মধ্যে একটা স্মারক চুক্তি করেন যাকে আমরা বলি পর্বত থেকে সমুদ্রা পর্যটন।
মেঘালয় ট্যুরিজম একটা নতুন ওয়েবসাইট ও মোবাইল এপ্ আনছে যা পর্যটকরা সহজে সকল রকম সেবা নিতে পারবে এবং সকল স্টেকহোল্ডার অন্তর্ভুক থাকবে।